PVCHR initiative supported by EU

Reducing police torture against Muslim at Grass root level by engaging and strengthening Human Rights institutions in India

Monday, February 3, 2014

‘প্রভাবদুষ্ট রাজনীতি বাংলাদেশে ন্যায় বিচার প্রাপ্তিতে বড় বাধা’


Our Founder and CEO Lenin Raghuvanshis' interview published in the Manab Zamin (Bengali: মানবজমিন "People's Land") which is a major daily tabloid newspaper in Bangladesh, published from Dhaka in the Bengali language. It is the first and largest circulated Bengali tabloid daily in the world, with monthly website hits of 3,270,000. 590,000 visitors from 179 countries from all over the planet visit the web site every month, making it one of most visited Bengali-language online publications worldwide. The newspaper is also the only Bangladeshi newspaper to boast credentials and affiliations with FIFA, UEFA, and the English Premier League. It has also partnered with Sony Pictures and Warner Bros. in publicity for Hollywood productions, including Batman Begins, Superman Returns and Casino Royale.


About newspaper:

‘প্রভাবদুষ্ট রাজনীতি বাংলাদেশে ন্যায় বিচার প্রাপ্তিতে বড় বাধা’




জাকারিয়া পলাশ | ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪, সোমবার, ২:৩২ | মতামত: ১ টি
ভারতীয় মানবাধিকার কর্মী লেনিন রঘুভানসি বলেছেন, বিচারবহির্ভুত হত্যাকান্ড, রাষ্ট্রীয় বাহিনীর নিষ্ঠুর নির্যাতন, সংখ্যলঘুদের উপর হামলা, দুর্নীতি- সব মাপকাঠিতেই ভারত ও বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি প্রায় একইরকম। অর্থ ও পেশীশক্তির প্রভাবদুষ্ট রাজনীতি প্রান্তিক মানুষের ন্যায়বিচার প্রাপ্তির বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। শিক্ষাবঞ্চিত, দরিদ্র, নি¤œবর্ণের যেসব মানুষ সহায়হীন তাদের জন্য অভিশাপ হয়ে দাঁড়াচ্ছে এই অবস্থা। নৃশংস হামলা ও চাঁদাবাজি, কথিত ক্রসফায়ার, ক্ষমতাবানদের বিরুদ্ধে মামলা বা অভিযোগ গ্রহণে অস্বীকার, মিথ্যা অভিযোগে গ্রেপ্তার, বেআইনি রিমান্ড এবং পুলিশি হেফাজতে মৃত্যু এখন নৈমিত্তিক ঘটনা এই দুই দেশে। বিচারবহির্ভূত হত্যা বন্ধে সরকার ও গণমাধ্যমের পক্ষ থেকে ক্রসফায়ারের পক্ষে প্রচারণা বন্ধ জরুরি বলেই মত দেন তিনি। সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক এগেইনস্ট টর্চার এন্ড ইমপিউনিটির (শান্তি) কো-অর্ডিনেটর লেনিন রঘুভানসি। ই-মেইলে পাঠানো প্রশ্নের জবাবে মানবজমিন অনলাইনকে তিনি বলেন, ভারতের উভয় প্রান্তে নিরীহ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। সীমান্ত এলাকায় ভারতীয় আধাসামরিক বাহিনীর মনোভাব হচ্ছে ‘বড়’ ভাইয়ের মতো। গণমাধ্যমের তথ্য অনুসারে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদেরকে খুব কমই দায়ী করা হয়েছে এমন সাজানো হত্যাকান্ডের পর। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নামে মাত্র গণমাধ্যমের স্বাধীনতা আছে। কিন্ত প্রেস এখন বণিকদের করায়ত্বে থাকায় তা কাজে আসছে না। উড়িষ্যাসহ বিভিন্ন স্থানে অধিকাংশ খবরের কাগজ রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিত্ব করছে। সীমান্ত হত্যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। উত্তর প্রদেশের মানবাধিকার সংগঠন পিভিসিএইচআর-এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী লেনিন আরও বলেন, বিচার না হয়ে অপরাধীদের দায়মুক্তি পেয়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের মনে আইন মেনে চলার প্রতি অনিহা সৃষ্টি করছে। আইনের শাসনের বিচ্যুতি মানবাধিকার কর্মীদের কাজকে করে দিয়েছে কঠিন। মানবাধিকার রক্ষায় সক্রিয় নারী কর্মীরা শুধুমাত্র লৈঙ্গিক কারণে বাড়তি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। নারী মানবাধিকার কর্মীদের নির্যাতন ও হয়রানির ঘটনা এখনও মানবাধিকার লঙ্ঘন হিসাবে বিশেষায়িতই হয়নি। তারা তাদের পুরুষ সহকর্মীদের কাছ থেকেও কার্যকর সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বলে তিনি উল্লেখ করেন।

No comments:

Post a Comment